《古兰经》译解 - 孟加拉语翻译 - 艾布拜克尔·宰克里亚。

页码: 597:597 close

external-link copy
13 : 96

أَرَءَيۡتَ إِن كَذَّبَ وَتَوَلَّىٰٓ

আমাকে বল! যদি সে (নিষেধকারী) মিথ্যারোপ করে এবং মুখ ফিরিয়ে নেয়, info
التفاسير:

external-link copy
14 : 96

أَلَمۡ يَعۡلَم بِأَنَّ ٱللَّهَ يَرَىٰ

সে কি জানে না যে, নিশ্চয় আল্লাহ্ দেখেন [১] ?! info

[১] এখানে আশ্চর্যবোধক এবং তিরস্কারসূচক প্রশ্ন করা হয়েছে যে, সে কি জানে না যে, আল্লাহ্ দেখছেন; তার এ কাজ-কর্মের প্রতিদান দেবেন? তবুও সে অবাধ্যতা করছে ও সৎকাজে বাধা প্রদান করছে কেন? [কুরতুবী]

التفاسير:

external-link copy
15 : 96

كَلَّا لَئِن لَّمۡ يَنتَهِ لَنَسۡفَعَۢا بِٱلنَّاصِيَةِ

কখনো নয়, সে যদি বিরত না হয় তবে আমরা তাকে অবশ্যই হেঁচড়ে নিয়ে যাব, মাথার সামনের চুলের গুচ্ছ ধরে [১]----- info

[১] سفع এর অর্থ কোনো কিছু ধরে কঠোরভাবে হেঁচড়ানো। আর ناصية শব্দের অর্থ কপালের উপরিভাগের কেশগুচ্ছ। আরবদের মধ্যে রীতি ছিল যে, কারও অতি অসম্মান করার জন্য এই কেশগুচ্ছ মুঠোর ভেতরে নেয়া হত। [কুরতুবী]

التفاسير:

external-link copy
16 : 96

نَاصِيَةٖ كَٰذِبَةٍ خَاطِئَةٖ

মিথ্যাচারী, পাপিষ্ঠ সম্মুখ-চুলের-গুচ্ছ। info
التفاسير:

external-link copy
17 : 96

فَلۡيَدۡعُ نَادِيَهُۥ

অতএব সে তার পারিষদকে ডেকে আনুক ! info
التفاسير:

external-link copy
18 : 96

سَنَدۡعُ ٱلزَّبَانِيَةَ

শীঘ্রই আমরা ডেকে আনব যাবানিয়াদেরকে [১]। info

[১] এখানে যাবানিয়া দ্বারা উদ্দেশ্য হচ্ছে, জাহান্নামের প্রহরী কঠোর ফেরেশতাগণ। কাতাদাহ বলেন, আরবী ভাষায় ‘যাবানিয়াহ’ শব্দের অর্থই হলো প্রহরী পুলিশ। এ ব্যাখ্যা অনুযায়ী এটি আরবী ভাষায় বিশেষ বাহিনীর প্রতিশব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আর ‘যাবান’ শব্দের আসল মানে হচ্ছে, ধাক্কা দেয়া। সে হিসেবে ‘যাবানিয়াহ’ এর অন্য অর্থ, প্ৰচণ্ডভাবে পাকড়াওকারী, প্ৰচণ্ডভাবে ধাক্কা দিয়ে নিক্ষেপকারী। [ফাতহুল কাদীর]

التفاسير:

external-link copy
19 : 96

كَلَّا لَا تُطِعۡهُ وَٱسۡجُدۡۤ وَٱقۡتَرِب۩

কখনো নয়! আপনি তার অনুসরণ করবেন না। আর আপনি সাজ্দা করুন এবং নিকটবর্তী হোন [১]। info

[১] এতে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে আদেশ করা হয়েছে যে, আবু জাহলের কথায় কৰ্ণপাত করবেন না এবং সাজদা ও সালাতে মশগুল থাকুন। সাজদা করা মানে সালাত আদায় করা। অর্থাৎ হে নবী! আপনি নিৰ্ভয়ে আগের মতো সালাত আদায় করতে থাকুন। এর মাধ্যমে নিজের রবের নৈকট্য লাভ করুন। কারণ, এটাই আল্লাহ্ তা‘আলার নৈকট্য অর্জনের উপায়। [কুরতুবী] রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, “বান্দা যখন সাজদায় থাকে, তখন তার পালনকর্তার অধিক নিকটবর্তী হয়। তাই তোমরা সাজদায় বেশী পরিমাণে দো‘আ কর।” [মুসলিম ৪৮২, আবুদাউদ ৮৭৫, নাসায়ী ২/২২৬, মুসনাদে আহমাদ ২/৩৭০] অন্য এক হাদীসে আরও বলা হয়েছে, “সাজদার অবস্থায় কৃত দো‘আ কবুল হওয়ার যোগ্য।” [মুসলিম ৪৭৯, আবু দাউদ ৮৭৬, নাসায়ী ২/১৮৯, মুসনাদে আহমাদ ১/২১৯]

التفاسير: